আমাদের সম্পর্কে

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

সংগঠনের পরিচিতি

বরিশাল বিভাগের ভোলা জেলার সকল উপজেলার এবং ইউনিয়নে জনকল্যাণমূলক বা আর্তমানবতার সেবায় কাজ করার লক্ষ্যে ২২শে আগষ্ট ২০২৪ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয় জাগরণ ফাউন্ডেশন।

সংগঠনের নামকরণ,স্লোগান এবং মূলমন্ত্র:
এই সংগঠন ‘……বাংলা নাম জারগণ ফাউন্ডেশন- ইংরেজিতে ‘Jagoron Faundation’ নামে অভিহিত হবে। সংগঠনের স্লোগান হবে-বাংলা স্লোগান”জাগো, গড়ো, বদলাও,ইংরেজিতে-Wake up, Build, Change.” সংঠনের মূলমন্ত্র হবে- বাংলা মূলমন্ত্র”-জাগরণে শুরু, কল্যাণের অঙ্গীকার ইংরেজিতে-With awakening begins the pledge of welfare.”

সংগঠনের ধরণ এবং বৈশিষ্ট্য:
জাগরণ ফাউন্ডেশন – একটি সম্পূর্ণ অসাম্প্রদায়িক, অরাজনৈতিক,অলাভজনক, স্বেচ্ছাসেবী, সামাজিক,গণতান্ত্রিক এবং জনকল্যাণমুখী সংগঠন।
এর মূল লক্ষ্য হলো সমাজে সচেতনতা সৃষ্টি করে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা এবং বিশেষভাবে অসহায় ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে এবং পরিবেশের ভাসাম্যেয় অবদান রাখা।এই সংগঠনের কোন অঙ্গসংগঠন থাকবে না বা এই সংগঠন অন্য কোন সংগঠনের অঙ্গসংগঠন হিসেবে কাজ করবে না।অদূর ভবিৎষ্যতে সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে স্বেচ্ছাসেবী সমাজকল্যাণ সংস্থা (নিবন্ধন ও নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাদেশ, ১৯৬১ ও সংশ্লিষ্ট বিধিমালা, ১৯৬২ এর আওতায় স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান হিসাবে নিবন্ধন করা হবে এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গৃহীত সকল বিধিবিধান পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে অনুসরণ করা হবে।

সংগঠনের কার্যালয়:
কার্যনির্বাহী পরিষদের সিদ্ধান্ত মোতাবেক……. গ্রামের/ইউনিয়নের/ উপজেলার/জেলার/বিভাগের যে কোন জায়গায় স্থায়ী বা অস্থায়ীভাবে কেন্দ্রীয় কার্যলয় স্থাপন করতে পারবে।পরবর্তীতে সংগঠনের আর্থিক অবস্থা বিবেচনা সাপেক্ষে যে কোন সুবিধাজনক স্থানে নিজস্ব অথবা ভাড়া করা ভবনে সংগঠনের স্থায়ী কার্যালয় স্থাপন করা হবে।তবে এক্ষেত্রে কার্যনির্বাহী পরিষদের কমপক্ষে দুই তৃতীয়াংশ সদস্য একমত হতে হবে।অন্যথায় উপদেষ্টা পরিষদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।

সদস্য হওয়ার যোগ্যতাঃ
বাংলাদেশী নাগরিক নিম্নবর্ণিত শর্তে এ সংস্থার সদস্য হতে পারবেন।
ক)নূন্যতম ১৮ (আঠারো) বছর বয়স।
(শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে বয়স শিথিল যোগ্য)।
খ)উন্নত নৈতিক চরিত্রের অধিকারী হতে হবে (আদালত কর্তৃক সাজাপ্রাপ্ত নহে)।
গ)সুস্থ্য মস্তিষ্কের অধিকারী হতে হবে (পাগল ও উম্মাদ নহে)।
ঘ)সংগঠনের আদর্শ ও উদ্দেশ্য এবং গঠনতন্ত্রের প্রতি অনুগত হতে হবে।
ঙ)নির্ধারিত মাসিক চাঁদা পরিশোধ করতে হবে।
চ) সংস্থার অর্পিত দায়িত্ব সক্রিয়ভাবে পালন করতে হবে।
ছ) সমাজকল্যাণ ও মানব সেবায় নিবেদিত হতে হবে।
ঝ) সংগঠনের নির্ধারিত সদস্য ফরম পূরণ করে আবেদন করতে হবে।
ঞ) কার্যনির্বাহী পরিষদ কর্তৃক আবেদন গৃহীত হতে হবে।


সদস্যের শ্রেণীবিভাগ-
নিম্নরূপ চার প্রকারের সদস্য থাকবেঃ
অ) সাধারণ সদস্য: শর্তের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ যে কোন নাগরিক ১০০ টাকা প্রদান সাপেক্ষে ফরম পূরণের মাধ্যমে সাধারণ সদস্য হতে পারবেন।
আ) সহযোগী সদস্য: শর্তের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ
প্রবাসী নাগরিকগণ বাৎসরিক নূন্যতম ১২,০০০ টাকা প্রদান সাপেক্ষে ফরম পূরণের মাধ্যমে সহযোগী সদস্য হতে পারবেন।
ই) সম্মানিত সদস্য: শর্তের সাথে সঙ্গতি রেখে
স্ব স্ব ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ কোন ব্যক্তিকে কার্য নির্বাহী পরিষদের অনুমোদন ক্রমে সম্মানিত সদস্য পদ প্রদান করা হবে।
ঈ) আজীবন সদস্য: শর্তের সাথে সঙ্গতি রেখে
এককালীন ৫০০০ টাকা প্রদান সাপেক্ষে ফরম পূরণের মাধ্যমে যে কোন প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তি সংগঠনের আজীবন সদস্য হতে পারবেন।
উ) প্রত্যেক সদস্যকে বাধ্যতামূলক প্রতি মাসে সর্বনিন্ম ১০০ টাকা হারে মাসিক ফি দিতে হবে।
ঊ) নির্বাহী পরিষদ সদস্যদের মাসিক ফি পরিবর্তনের অধিকার সংরক্ষণ করে।

সদস্যপদ বাতিলঃ
ক) কোন সদস্যের বিরুদ্ধে রাষ্ট্র কিংবা সংগঠনের গঠনতন্ত্র পরিপন্থী কোন কাজ প্রমাণিত হলে তার সদস্যপদ বাতিল হবে।
খ) সংগঠনের স্বার্থ পরিপন্থী ও আর্থিক ক্ষতির সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির সদস্যপদ বাতিল হতে পারে।
গ) সকল ক্ষেত্রেই কার্যকরী পরিষদের সর্বসম্মতি/ সংখ্যাগরিষ্ঠতার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।
ঘ)কোন ব্যক্তি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করলে এবং তা কার্যনির্বাহী পরিষদ কর্তৃক অনুমোদিত হলে।
ঙ)মৃত্যু হলে বা আদালতে নৈতিক অপরাধে অভিযুক্ত হলে।
চ)কোন সদস্য প্রতিষ্ঠানের মাসিক চাঁদা একাধিকক্রমে ৪ মাস প্রদান না করলে।
ছ) গ্রহণযোগ্য কারন ছাড়া পর পর ৫ টি কার্যনির্বাহী পরিষদের সভায় উপস্থিত না থাকলে।
ঝ)প্রতিষ্ঠানের কাজে পর পর ৬ (ছয়) মাস নিষ্ক্রিয় ও অকর্মন্য হয়ে পড়লে।
ট) সদস্যের স্বভাব, আচরন, মনোবৃত্তত্তি ও কর্মকান্ড প্রতিষ্ঠানের স্বার্থের পরিপন্থী হলে।
ঠ)পাগল ও উম্মাদ প্রমানিত হলে।
ড) মস্তিষ্ক বিকৃতি ও নৈতিক স্খলনের কারনে ফৌজদারী আদালত কর্তৃক দন্ডিত হলে।
ণ) সদস্যের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়লে।
ত)তহবিল তছরুপ করলে এবং অবৈধ চাঁদাবাজি করলে।
ত)গঠনতন্ত্র পরিপন্থী কাজ করলে এবং প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমে স্বেচ্ছাচারী হলে।
দ) সংগঠনের পক্ষ হয়ে সংস্থার বিষয়ে কোন সদস্য পত্র-পত্রিকায়, সভা-সমিতি, সেমিনারে বিবৃতি প্রদানের পূর্বে কার্য্যনির্বাহী পরিষদের অনুমতি গ্রহন না করলে।
ধ) সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবী, অরাজনৈতিক ও অলাভজনক ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করলে।
ন) সংগঠনের নামে কোন সদস্য গঠনতন্ত্র বহির্ভূত ও অবৈধভাবে চাঁদাবাজি ও জনগণের কাছ থেকে ডোনেশন/ অনুদান গ্রহন করলে।
প) সংস্থার মূল্যবান রেকর্ডপত্র স্বেচ্ছাচারীভাবে কুক্ষিগত করে সংস্থার কার্যক্রমে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে।
ফ) প্রাসঙ্গিক বা অনিবার্য কারণে কোন সদস্যকে বহিষ্কার করার এখতিয়ার সংগঠনের কার্যনির্বাহী এবং উপদেষ্টা পরিষদ সংরক্ষণ করবেন।

পদ হতে ইস্তফা
ক)কার্যনির্বাহী পরিষদের কোন সদস্য অথবা যে কোন সাধারন সদস্যও ইস্তফা দিলে অবশ্যই তার কারণ উল্লেখ করে সভাপতি বরাবর পেশ করতে হবে।

খ) সভাপতি কার্যকরী পরিষদের সর্বসম্মতি ক্রমে সদস্যের পদত্যাগ পত্র গ্রহণ কিংবা বাতিল করতে পারবেন। অবশ্য উপদেষ্টা পরিষদের ক্ষেত্রে এরকম ঘটনা ঘটলে উপদেষ্টা পরিষদ নিজেই তার সমাধান করবে।

সদস্যদের অধিকার
ক) সাধারণ সদস্যগণ সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে মতামত প্রদানের অধিকারও সংরক্ষিত থাকবে।
খ) সাধারণ সদস্যগণ কর্তৃক সাধারন সদস্যগণের মধ্য থেকে কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচন করা হবে।
গ)সংগঠনের উন্নয়ন ও সমাজ উন্নয়নে সাধারণ সদস্যগণ মতামত ও সুপারিশ পেশ করবেন বা মতামত প্রকাশ করবেন।
ঘ)সাধারণ সদস্যগণ নিম্নবর্ণিত বিষয়সমূহ অনুমোদন করবেন :
১. গঠনতন্ত্র পরিবর্তন, পরিবর্ধন/পরিমার্জন ও সংযোজন।
২. বার্ষিক হিসাব প্রতিবেদন।
৩. বার্ষিক হিসাব ও বাজেট।
৪. কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠন

লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য:*

লক্ষ্যঃ
— অসহায়, দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়ানো, নারী ও শিশু সুরক্ষা নিশ্চিত করা, সচেতনতা ছড়িয়ে সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।
.
উদ্দেশ্যসমূহঃ
১. দরিদ্র, অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করা।
২.নারী ও শিশু সুরক্ষা,সচেতনাতা বৃদ্ধি এবং বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সচেতনতা সৃষ্টি।
৩. যৌতূক,জুয়া,মাদকবিরোধী কার্যক্রম এবং যুবসমাজকে নৈতিক পথে পরিচালনা করা।
৪. পরিবেশ সংরক্ষণ, বৃক্ষরোপণ এবং প্লাস্টিক দূষণ রোধে সচেতনাতা মূলক সভা করা।
৫.রক্তদান কর্মসূচি পরিচালনা ও জরুরি মেডিকেল সহায়তা প্রদান।
৬.স্বেচ্ছাসেবীদের প্রশিক্ষণ, নেতৃত্ব বিকাশ ও সামাজিক কর্মে সম্পৃক্ত করা।
৭. সামাজিক সমস্যা যেমন ইভ-টিজিং, নারী নির্যাতন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে সচেতনতা গড়ে তোলা।
৮. পরিচ্ছন্নতা, স্বাস্থ্যবিধি ও মহামারি প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি।
৯.গরিব মেধাবী ছাত্র -ছাত্রীদের প্রয়োজনীয় শিক্ষা উপকরণ দিয়ে সহায়তা করা।
১০.দূর্যোগকালীন সময়ে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের মাঝে ত্রাণ উপহার দিয়ে সহায়তা করা।
১১.বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করা এবং তাদের অংশগ্রহণে উৎসাহিত করা।
১২.শরহকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা এবং মানুষের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি।
১৩.রক্তদান এবং রক্ত সংগ্রহ করে দেয়া।
১৪. সামাজিক সচেতনতায় বিভিন্ন সভা,সেমিনার , সচেতনতামূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা ।
১৫. অসহায় জনগোষ্ঠীর কল্যাণে কাজ করা ।
১৬. ঝড়ে পড়া স্কুল শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ শিক্ষার ব্যবস্হা করা ।
২১.দেশ ও সমাজের কল্যাণে কাজ করে যাওয়া , সুন্দর সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ প্রতিষ্টা করা ।
২২. ভবিষ্যতে অত্র সংগঠন ইউনিয়ন/উপজেলা/ জেলা/ বিভাগ/জাতীয় পর্যায়ে কাজ করতে পারে । এমনকি সাংগঠনিক শক্তির উপর নির্ভর করে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাজ করতে পারে 

কার্য এলাকা:
এই সংগঠনের কার্যএলাকা প্রাথমিক ভাবে ভোলা জেলায় সীমাবদ্ধ থাকবে। পরবর্তীতে কার্যনির্বাহী পরিষদের দুই তৃতীয়াংশ সদস্যের এবং নিবন্ধীকরণ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে বিভাগ এবং সমগ্র বাংলাদেশ ব্যপি কার্যক্রম সম্প্রসারন করা হবে।

সংগঠনের লোগো/মনোগ্রামের বিবরণ:
লোগোর নাম:জাগরণ ফাউন্ডেশন
★ বাহ্যিক রঙের বৃত্ত: সবুজ রঙের বৃত্তের উপর সাদা হরফে লেখা রয়েছে: “জাগরণ ফাউন্ডেশন।
★ মধ্যবর্তী হলুদ রিং: হলুদ ব্যাকগ্রাউন্ডে নিচের দিকে লেখা আছে: “জাগরণের শুরু, কল্যাণের অঙ্গীকার”।যা ফাউন্ডেশনের মূল স্লোগান।
তারকা চিহ্ন: বাম ও ডান পাশে লাল তারকার প্রতীক রয়েছে, তার পাশে লেখা রয়েছে প্রতিষ্ঠার মূলনীতি বা ভাবনা।
★ মধ্যবর্তী অংশ (লোগোর কেন্দ্র):
চারটি মানুষের প্রতীক বা অবয়ব রয়েছে –
🔹 নীল, 🔸 লাল, 🟢 সবুজ, ও 🟡 হলুদ রঙে।
এগুলো একত্রে গঠিত একটি গাছ বা উদীয়মান সত্তার প্রতীক, যা সম্প্রীতি, সহমর্মিতা, সমবায় ও বিকাশের প্রতীক।

সদস্য হওয়ার যোগ্যতাঃ
বাংলাদেশী নাগরিক নিম্নবর্ণিত শর্তে এ সংস্থার সদস্য হতে পারবেন।
ক)নূন্যতম ১৮ (আঠারো) বছর বয়স।
(শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে বয়স শিথিল যোগ্য)।
খ)উন্নত নৈতিক চরিত্রের অধিকারী হতে হবে (আদালত কর্তৃক সাজাপ্রাপ্ত নহে)।
গ)সুস্থ্য মস্তিষ্কের অধিকারী হতে হবে (পাগল ও উম্মাদ নহে)।
ঘ)সংগঠনের আদর্শ ও উদ্দেশ্য এবং গঠনতন্ত্রের প্রতি অনুগত হতে হবে।
ঙ)নির্ধারিত মাসিক চাঁদা পরিশোধ করতে হবে।
চ) সংস্থার অর্পিত দায়িত্ব সক্রিয়ভাবে পালন করতে হবে।
ছ) সমাজকল্যাণ ও মানব সেবায় নিবেদিত হতে হবে।
ঝ) সংগঠনের নির্ধারিত সদস্য ফরম পূরণ করে আবেদন করতে হবে।
ঞ) কার্যনির্বাহী পরিষদ কর্তৃক আবেদন গৃহীত হতে হবে।

কার্য এলাকা:
এই সংগঠনের কার্যএলাকা প্রাথমিক ভাবে ভোলা জেলায় সীমাবদ্ধ থাকবে। পরবর্তীতে কার্যনির্বাহী পরিষদের দুই তৃতীয়াংশ সদস্যের এবং নিবন্ধীকরণ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে বিভাগ এবং সমগ্র বাংলাদেশ ব্যপি কার্যক্রম সম্প্রসারন করা হবে।

সংগঠনের লোগো/মনোগ্রামের বিবরণ:
লোগোর নাম:জাগরণ ফাউন্ডেশন
★ বাহ্যিক রঙের বৃত্ত: সবুজ রঙের বৃত্তের উপর সাদা হরফে লেখা রয়েছে: “জাগরণ ফাউন্ডেশন।
★ মধ্যবর্তী হলুদ রিং: হলুদ ব্যাকগ্রাউন্ডে নিচের দিকে লেখা আছে: “জাগরণের শুরু, কল্যাণের অঙ্গীকার”।যা ফাউন্ডেশনের মূল স্লোগান।
তারকা চিহ্ন: বাম ও ডান পাশে লাল তারকার প্রতীক রয়েছে, তার পাশে লেখা রয়েছে প্রতিষ্ঠার মূলনীতি বা ভাবনা।
★ মধ্যবর্তী অংশ (লোগোর কেন্দ্র):
চারটি মানুষের প্রতীক বা অবয়ব রয়েছে –
🔹 নীল, 🔸 লাল, 🟢 সবুজ, ও 🟡 হলুদ রঙে।
এগুলো একত্রে গঠিত একটি গাছ বা উদীয়মান সত্তার প্রতীক, যা সম্প্রীতি, সহমর্মিতা, সমবায় ও বিকাশের প্রতীক।

সদস্য হওয়ার যোগ্যতাঃ
বাংলাদেশী নাগরিক নিম্নবর্ণিত শর্তে এ সংস্থার সদস্য হতে পারবেন।
ক)নূন্যতম ১৮ (আঠারো) বছর বয়স।
(শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে বয়স শিথিল যোগ্য)।
খ)উন্নত নৈতিক চরিত্রের অধিকারী হতে হবে (আদালত কর্তৃক সাজাপ্রাপ্ত নহে)।
গ)সুস্থ্য মস্তিষ্কের অধিকারী হতে হবে (পাগল ও উম্মাদ নহে)।
ঘ)সংগঠনের আদর্শ ও উদ্দেশ্য এবং গঠনতন্ত্রের প্রতি অনুগত হতে হবে।
ঙ)নির্ধারিত মাসিক চাঁদা পরিশোধ করতে হবে।
চ) সংস্থার অর্পিত দায়িত্ব সক্রিয়ভাবে পালন করতে হবে।
ছ) সমাজকল্যাণ ও মানব সেবায় নিবেদিত হতে হবে।
ঝ) সংগঠনের নির্ধারিত সদস্য ফরম পূরণ করে আবেদন করতে হবে।
ঞ) কার্যনির্বাহী পরিষদ কর্তৃক আবেদন গৃহীত হতে হবে।

কার্য এলাকা:
এই সংগঠনের কার্যএলাকা প্রাথমিক ভাবে ভোলা জেলায় সীমাবদ্ধ থাকবে। পরবর্তীতে কার্যনির্বাহী পরিষদের দুই তৃতীয়াংশ সদস্যের এবং নিবন্ধীকরণ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে বিভাগ এবং সমগ্র বাংলাদেশ ব্যপি কার্যক্রম সম্প্রসারন করা হবে।

সংগঠনের লোগো/মনোগ্রামের বিবরণ:
লোগোর নাম:জাগরণ ফাউন্ডেশন
★ বাহ্যিক রঙের বৃত্ত: সবুজ রঙের বৃত্তের উপর সাদা হরফে লেখা রয়েছে: “জাগরণ ফাউন্ডেশন।
★ মধ্যবর্তী হলুদ রিং: হলুদ ব্যাকগ্রাউন্ডে নিচের দিকে লেখা আছে: “জাগরণের শুরু, কল্যাণের অঙ্গীকার”।যা ফাউন্ডেশনের মূল স্লোগান।
তারকা চিহ্ন: বাম ও ডান পাশে লাল তারকার প্রতীক রয়েছে, তার পাশে লেখা রয়েছে প্রতিষ্ঠার মূলনীতি বা ভাবনা।
★ মধ্যবর্তী অংশ (লোগোর কেন্দ্র):
চারটি মানুষের প্রতীক বা অবয়ব রয়েছে –
🔹 নীল, 🔸 লাল, 🟢 সবুজ, ও 🟡 হলুদ রঙে।
এগুলো একত্রে গঠিত একটি গাছ বা উদীয়মান সত্তার প্রতীক, যা সম্প্রীতি, সহমর্মিতা, সমবায় ও বিকাশের প্রতীক।

সদস্য হওয়ার যোগ্যতাঃ
বাংলাদেশী নাগরিক নিম্নবর্ণিত শর্তে এ সংস্থার সদস্য হতে পারবেন।
ক)নূন্যতম ১৮ (আঠারো) বছর বয়স।
(শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে বয়স শিথিল যোগ্য)।
খ)উন্নত নৈতিক চরিত্রের অধিকারী হতে হবে (আদালত কর্তৃক সাজাপ্রাপ্ত নহে)।
গ)সুস্থ্য মস্তিষ্কের অধিকারী হতে হবে (পাগল ও উম্মাদ নহে)।
ঘ)সংগঠনের আদর্শ ও উদ্দেশ্য এবং গঠনতন্ত্রের প্রতি অনুগত হতে হবে।
ঙ)নির্ধারিত মাসিক চাঁদা পরিশোধ করতে হবে।
চ) সংস্থার অর্পিত দায়িত্ব সক্রিয়ভাবে পালন করতে হবে।
ছ) সমাজকল্যাণ ও মানব সেবায় নিবেদিত হতে হবে।
ঝ) সংগঠনের নির্ধারিত সদস্য ফরম পূরণ করে আবেদন করতে হবে।
ঞ) কার্যনির্বাহী পরিষদ কর্তৃক আবেদন গৃহীত হতে হবে।